কলোনীতে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ন প্রকল্পের লোকদের লোন পাইয়ে দেওয়ার নামে লক্ষাধিক টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

- আপডেট সময় : ০৯:৩৩:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জুলাই ২০২৩ ৬৬ বার পড়া হয়েছে
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের বাঁশতলা কলোনীতে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের মধ্যে ২৪ টি ফেমেলীকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজস্ব তহবিল থেকে সরকারের খাস জমিগুলোতে পাঁকা দালান ঘর বানায়ে ভূমিহীন অসহায়দের থাকার জায়গা করে দিয়েছেন।
১/রফিক,জয়তুননেছা,কলশুম বিবি,জাকির হোসেন,আঃ আলী,নাছিমা আক্তার,রেজিয়া বিবি,রফিক মিয়া,আবুল হোসেন,লতিব মিয়া,ওয়ারিছ মিয়া,আব্দুল আলী,ওয়াহাবমিয়া ,ফুল মিয়া,জাকির মিয়া,জসিম মিয়া,সহ অনেকেই।
সূূত্রে জানা যায়, আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া শূটকি ও কাঁচামালের ব্যবসা করেন এবং বিভিন্ন সময় ভারতীয় ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন বলে অনেকেই জানান।প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয় প্রকল্পের লোকজন বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে এখানে থাকেন বিধায় আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া ভূমিহীনদের কাছ থেকে লোন পাইয়ে দিবে বলে প্রত্যেকের কাছ থেকে তিন হাজার চার হাজার পাঁচহাজার টাকা করে প্রায় লক্ষাদিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
এখন আমরা মানবেতর জীবনযাপন করছি, আমরা অসহায় হতদরিদ্র আমরা ভূমিহীন আমরা আপনারা সাংবাদিকদের নিকট আকুল আবেদন আমাদের টাকাগুলোর ব্যাপারে সত্যো কথা ধরে তুলবেন।
এই ব্যাপারে আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া কে জিজ্ঞেসা করিলে কালা মিয়া বলেন,আমাকে সমবায় সমিতির অফিসার মোফাজ্জল হোসেন স্যারের নেতৃত্বে আমাকে আশ্রয়ন প্রকল্পের ভূমি হিন্দের সভাপতি বানিয়েছেন। আমি তাদের কাছ থেকে ৩১শ টাকা করে নিয়েছি টাকাগুলো ব্যাংকে প্রায় চল্লিশ হাজারের মতো জমা আছ,আমি তাদের সকলের টাকা লোন পাইতে সদস্য পদ হইতে হয়।এই কারনে তাদের সকলের নিকট থেকে সদস্য ফিস ভাবত টাকা নিয়েছি।
তাদের জন্য আমি অনেক টাকা আমার পকেট থেকে খরছ করেছি।
বর্তমান ৪,৫,৬নং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য বকুল আক্তার বলেন, আকবর আলী ওরফে কালা মিয়া বিভিন্ন সময়,প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের লোকজন দের কাছ থেকে ৫০০০০/কাহারু কাছথেকে ৮০০০/এরকম অনেকের কাছ থেকে প্রায়,লক্ষ্যাদিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এবং আমার নিকট থেকে চল্লিশ হাজার টাকা গরু কিনে আনবেন বলে নিয়েছেন। বর্তমানে গরুও নাই আমার পাওনা টাকাও নাই এবং আমাকে টাকা খুজলে হুমকি প্রদর্শন করেন বিদায় আমি দোয়ারাবাজার থানায় আকবর আলীর বিরুদ্দে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
দোয়ারাবাজার সমবায় সমিতির অফিসার মোফাজ্জল হোসন বলেন,আমি শূনেছি টাকা উটাইতেছে কিন্ত কতটাকা উটাইছে সেটা আমি বলতে পারবোনা।