সর্বশেষ ::
প্রচ্ছদ /
অনন্যা, আন্তর্জাতিক, খেলা, চাকরি, জাতীয়, ধর্ম, নির্বাচন, প্রচ্ছদ, প্রবাসে বাংলা, ফিচার, বিনোদন, ব্যবসা ও বাণিজ্য, মতামত, রাজনীতি, শিক্ষা ও সাহিত্য, সারাদেশ
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান মালিক ও শ্রমিক নেতারা

প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময় : ০৭:৪৪:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১ ৩৬০ বার পড়া হয়েছে
অনলাইন (৪৬ মিনিট আগে) সেপ্টেম্বর ২২, ২০২১, বুধবার, ১২:৫৭ অপরাহ্ন

চলমান ৭২ ঘণ্টার পণ্য পরিবহন ধর্মঘট নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, প্রাইম মুভার পণ্য পরিবহনকারী মালিক-শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা। আজ দুপুর ১২টার দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এই বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে অংশ নিয়েছেন কাভার্ডভ্যান, ট্রাক, প্রাইম মুভার পণ্য পরিবহনকারী মালিক-শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের ১৮ জন নেতা।
উল্লেখ্য, পুলিশের ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ করাসহ সব ধরনের হয়রানি বন্ধ করতে ১৫ দফা দাবিতে মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে সারা দেশে ৭২ ঘণ্টার কর্মবিরতি শুরু করেছে চট্টগ্রাম থেকে নিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ কাভার্ডভ্যান-ট্রাক-প্রাইমমুভার পণ্য পরিবহন মালিক এসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ট্রাকচালক শ্রমিক ফেডারেশন। পরিবহন শ্রমিকদের এই ধর্মঘটে চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। গত শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর কদমতলীতে আন্তঃজেলা মালামাল পরিবহন সংস্থা ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়।
১৫ দফা দাবিগুলো হলো- মোটরযান মালিকদের ওপর আরোপিত অগ্রিম আয়কর বা বর্ধিত আয়কর অবিলম্বে বাতিল করতে হবে; ইতিমধ্যে আদায় করা বর্ধিত কর স্ব স্ব মালিককে ফেরত দিতে হবে; পুলিশের ঘুষ বাণিজ্যসহ সব ধরনের হয়রানি বন্ধ করতে হবে; গাড়ির কাগজপত্র চেকিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করতে হবে; যেসব চালক ভারী মোটরযান চালাচ্ছে তাদের সহজ শর্তে এবং সরকারি ফি’র বিনিময়ে অবিলম্বে ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স দিতে হবে; সব শ্রেণির মোটরযানে নিয়োজিত সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের রাষ্ট্রীয় বাহিনীর মতো রেশনিং সুবিধার আওতায় আনতে হবে; চট্টগ্রামে অবস্থিত ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি মনোনীত প্রতিনিধি এবং সব ড্রাইভার ও সহকারীকে চট্টগ্রাম বন্দরে হয়রানিমুক্ত প্রবেশের সুবিধার্থে বাৎসরিক নবায়নযোগ্য বায়োমেট্রিক স্মার্টকার্ড দিতে হবে; প্রতি ৫০ কিলোমিটার পরপর পণ্যপরিবহন শ্রমিকদের জন্য দেশের সড়ক-মহাসড়কের নিরাপদ দূরত্বে বিশ্রামাগার ও কার্ভাডভ্যান-ট্রাক-প্রাইমমুভার টার্মিনাল নির্মাণ করতে হবে; সারা দেশের জন্য একই পরিমাণ ওজন নির্ধারণ করে অতিরিক্ত (ওভারলোড) পণ্যপরিবহন বন্ধে লোডিং পয়েন্ট তথা পণ্যপরিবহনের উৎসস্থলে সরকার নির্ধারিত ওজন নিশ্চিত করে পণ্যবাহী গাড়িগুলোতে মালামাল লোড করতে হবে; লোড করা গাড়িগুলোকে উৎসস্থলে পণ্যের ওজনস্লিপ দিতে হবে।
উল্লেখ্য, পুলিশের ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ করাসহ সব ধরনের হয়রানি বন্ধ করতে ১৫ দফা দাবিতে মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে সারা দেশে ৭২ ঘণ্টার কর্মবিরতি শুরু করেছে চট্টগ্রাম থেকে নিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ কাভার্ডভ্যান-ট্রাক-প্রাইমমুভার পণ্য পরিবহন মালিক এসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ ট্রাকচালক শ্রমিক ফেডারেশন। পরিবহন শ্রমিকদের এই ধর্মঘটে চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। গত শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর কদমতলীতে আন্তঃজেলা মালামাল পরিবহন সংস্থা ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিক সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়।
১৫ দফা দাবিগুলো হলো- মোটরযান মালিকদের ওপর আরোপিত অগ্রিম আয়কর বা বর্ধিত আয়কর অবিলম্বে বাতিল করতে হবে; ইতিমধ্যে আদায় করা বর্ধিত কর স্ব স্ব মালিককে ফেরত দিতে হবে; পুলিশের ঘুষ বাণিজ্যসহ সব ধরনের হয়রানি বন্ধ করতে হবে; গাড়ির কাগজপত্র চেকিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করতে হবে; যেসব চালক ভারী মোটরযান চালাচ্ছে তাদের সহজ শর্তে এবং সরকারি ফি’র বিনিময়ে অবিলম্বে ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স দিতে হবে; সব শ্রেণির মোটরযানে নিয়োজিত সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের রাষ্ট্রীয় বাহিনীর মতো রেশনিং সুবিধার আওতায় আনতে হবে; চট্টগ্রামে অবস্থিত ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি মনোনীত প্রতিনিধি এবং সব ড্রাইভার ও সহকারীকে চট্টগ্রাম বন্দরে হয়রানিমুক্ত প্রবেশের সুবিধার্থে বাৎসরিক নবায়নযোগ্য বায়োমেট্রিক স্মার্টকার্ড দিতে হবে; প্রতি ৫০ কিলোমিটার পরপর পণ্যপরিবহন শ্রমিকদের জন্য দেশের সড়ক-মহাসড়কের নিরাপদ দূরত্বে বিশ্রামাগার ও কার্ভাডভ্যান-ট্রাক-প্রাইমমুভার টার্মিনাল নির্মাণ করতে হবে; সারা দেশের জন্য একই পরিমাণ ওজন নির্ধারণ করে অতিরিক্ত (ওভারলোড) পণ্যপরিবহন বন্ধে লোডিং পয়েন্ট তথা পণ্যপরিবহনের উৎসস্থলে সরকার নির্ধারিত ওজন নিশ্চিত করে পণ্যবাহী গাড়িগুলোতে মালামাল লোড করতে হবে; লোড করা গাড়িগুলোকে উৎসস্থলে পণ্যের ওজনস্লিপ দিতে হবে।