ঢাকা ০৩:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ ::
খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা’র আদর্শ বাস্তবায়ন তরুনদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে নড়াইল-১আসনে আবারো আ’লীগের মনোনয়ন পেলেন বিএম কবিরুল হক মুক্তি খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা ছিলেন বহুমাত্রিকগুনের অধিকারী : অধ্যাপক ড. এম শমসের আলী ফের নৌকার টিকিট পেলেন রাজী মোহাম্মদ ফখরুল পি‌রোজপু‌রে ফেজবু‌কে স্টাটার্স দি‌য়ে অনার্স পড়ুয়া ছা‌ত্রের আত্মহত্যা যেভাবে জানা যাবে এইচএসসির ফল > How to know HSC result নেত্রকোণা -২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ওমর ফারুক জনপ্রিয়তার শীর্ষে চাটখিলে যুবলীগের ৫১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত দিনব্যাপী গণসংযোগ করলেন নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী শাহ্ কুতুবউদ্দিন তালুকদার রুয়েল দেশে সকল ধর্মের নাগরিকদের সমান অধিকার রয়েছে –স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ভারতীয় হাই কমিশন কর্তৃক সুবর্ণ জয়ন্তী বৃত্তি (এসজেএস) ওয়েবসাইট চালু

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:০০:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২ ১৫০ বার পড়া হয়েছে
দেশের সময়২৪ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

তরিকুল ইসলাম লাভলু, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে সুবর্ণ জয়ন্তী বৃত্তি ওয়েবসাইট চালু করেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার শ্রী বিক্রম দোরাইস্বামীর আমন্ত্রণে বিশিষ্ট আইসিসিআর স্কলার এবং আইটিইসির প্রাক্তন শিক্ষার্থীগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের একটি উদ্যোগ হিসেবে, বাংলাদেশে আমাদের ভাইদের সাথে ভারতে শিক্ষা ও পেশাদারিত্বের সুযোগসমূহ ভাগ করে নেয়ার জন্য একটি ঐকান্তিক প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন।

এরই আলোকে, ২০২১ সালের ২৬-২৭ মার্চ তাঁর বাংলাদেশ সফরের সময় বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের জন্য এক হাজার সুবর্ণ জয়ন্তী বৃত্তি (আইসিসিআর: ৫০০ আসন, আইটিইসি: ৫০০ আসন) ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই বৃত্তিগুলির লক্ষ্য হল সেরা ও উজ্জ্বল প্রতিভাদের আকৃষ্ট করা এবং ভারতের নতুন শিক্ষানীতির অধীনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ প্রদান করা।

এই লক্ষ্য পূরণে এই বৃত্তির জন্য একটি নিবেদিত ওয়েব পোর্টাল: বৃহম্পতিবার জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। এসজেএস ওয়েবসাইটটি আবেদনকারীদের আইসিসিআর ও আইটিইসি উভয় সাইটেই পথ নির্দেশনা দেবে।

১৯৫০ সালে স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী মৌলানা আবুল কালাম আজাদ দ্বারা ভারত ও অন্যান্য দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া জোরদার করার জন্য ভারতীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পরিষদ (আইসিসিআর) বৃত্তি চালু হয়েছিল।

ভারতীয় কারগরি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা (আইটিইসি) কর্মসূচিটি ১৯৬৪ সালে চালু করা হয়েছিল, যার লক্ষ্য ছিল বন্ধুত্বপূর্ণ দেশগুলিতে পেশাদারদের জন্য জ্ঞান ও দক্ষতার আদান-প্রদান বৃদ্ধি করা।

গত বছর, অর্থাৎ ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা ভারতের আইআইটি, এনআইটি, নালসার, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় সরকারী প্রতিষ্ঠানে প্রকৌশল, বিজ্ঞান, কলা, আইন, সংস্কৃতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে, স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি স্তরে ২৬৭টি আইসিসিআর বৃত্তি পেয়েছিলেন।

মহামারীর কারণে কোনো সরাসরি কোর্স অনুষ্ঠিত না হওয়াতে ২৮৫ জন বাংলাদেশি পেশাজীবী ২০২১-২২ অর্থবছরে ই-আইটিইসি কোর্সের জন্য নথিভুক্ত করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ভারতীয় হাই কমিশন কর্তৃক সুবর্ণ জয়ন্তী বৃত্তি (এসজেএস) ওয়েবসাইট চালু

আপডেট সময় : ০২:০০:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২

তরিকুল ইসলাম লাভলু, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে সুবর্ণ জয়ন্তী বৃত্তি ওয়েবসাইট চালু করেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার শ্রী বিক্রম দোরাইস্বামীর আমন্ত্রণে বিশিষ্ট আইসিসিআর স্কলার এবং আইটিইসির প্রাক্তন শিক্ষার্থীগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের একটি উদ্যোগ হিসেবে, বাংলাদেশে আমাদের ভাইদের সাথে ভারতে শিক্ষা ও পেশাদারিত্বের সুযোগসমূহ ভাগ করে নেয়ার জন্য একটি ঐকান্তিক প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছেন।

এরই আলোকে, ২০২১ সালের ২৬-২৭ মার্চ তাঁর বাংলাদেশ সফরের সময় বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের জন্য এক হাজার সুবর্ণ জয়ন্তী বৃত্তি (আইসিসিআর: ৫০০ আসন, আইটিইসি: ৫০০ আসন) ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই বৃত্তিগুলির লক্ষ্য হল সেরা ও উজ্জ্বল প্রতিভাদের আকৃষ্ট করা এবং ভারতের নতুন শিক্ষানীতির অধীনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ প্রদান করা।

এই লক্ষ্য পূরণে এই বৃত্তির জন্য একটি নিবেদিত ওয়েব পোর্টাল: বৃহম্পতিবার জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। এসজেএস ওয়েবসাইটটি আবেদনকারীদের আইসিসিআর ও আইটিইসি উভয় সাইটেই পথ নির্দেশনা দেবে।

১৯৫০ সালে স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী মৌলানা আবুল কালাম আজাদ দ্বারা ভারত ও অন্যান্য দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক এবং পারস্পরিক বোঝাপড়া জোরদার করার জন্য ভারতীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পরিষদ (আইসিসিআর) বৃত্তি চালু হয়েছিল।

ভারতীয় কারগরি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা (আইটিইসি) কর্মসূচিটি ১৯৬৪ সালে চালু করা হয়েছিল, যার লক্ষ্য ছিল বন্ধুত্বপূর্ণ দেশগুলিতে পেশাদারদের জন্য জ্ঞান ও দক্ষতার আদান-প্রদান বৃদ্ধি করা।

গত বছর, অর্থাৎ ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা ভারতের আইআইটি, এনআইটি, নালসার, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় সরকারী প্রতিষ্ঠানে প্রকৌশল, বিজ্ঞান, কলা, আইন, সংস্কৃতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে, স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি স্তরে ২৬৭টি আইসিসিআর বৃত্তি পেয়েছিলেন।

মহামারীর কারণে কোনো সরাসরি কোর্স অনুষ্ঠিত না হওয়াতে ২৮৫ জন বাংলাদেশি পেশাজীবী ২০২১-২২ অর্থবছরে ই-আইটিইসি কোর্সের জন্য নথিভুক্ত করেছে।